প্রিয় বাংলাদেশ বাসী,
আপনাদের প্রতি রইলো অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ।
"ফেভারিট সার্ভে ট্রেনিং ইনস্টিটিউট" তার অভিজ্ঞ প্রশিক্ষক মন্ডলী ও কলা কুশলীদের অক্লান্ত পরিশ্রমে আজ সুনাম অর্জন করে এতদূর এসে পৌছতে পেরেছে । এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহি পরিচালক জনাব এ.বি.এম. ফরিদুর ইসলাম বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রবীণ প্রশিক্ষক ও প্রবীণ পরিচালক । প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে তার হাত ধরে প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে ব্যাপক পরিচিতি ও সুনাম অর্জন করেছে । বাংলাদেশ বাসী ও অত্র প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পরিচালক জনাব এ.বি.এম. ফরিদু্ল ইসলাম সহ সকল প্রশিক্ষক মন্ডলী ও কলা কুশলীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ।
সকলের প্রতি রইলো অসীম শুভেচ্ছা ।
"ফেভারিট সার্ভে ট্রেনিং ইনস্টিটিউট" একটি ক্রিয়েটিভ ইনস্টিটিউট । ১৯৭৭ সনে আমাদের এই ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠালগ্নে ইহা ছিলো বাংলাদেশের দ্বিতীয় সার্ভে ট্রেনিং-এর বেসরকারী ইনস্টিটিউট । এর আগে ১৯৬০ সনে প্রতিষ্ঠিত বেসরকারী IV-47 সার্ভে ইনস্টিটিউট-এর গোড়াপত্তন থেকেই আমি আছি । ১৯৯৬ সনে IV-47 সার্ভে ইনস্টিটিউট বন্ধ হয়ে যায় । সেই থেকেই এই প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে অগ্রগামী সার্ভে ট্রেনিং ইনস্টিটিউট হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে ।
ফেভারিট সার্ভে ট্রেনিং ইনষ্টি্টিউটের প্রতিটি প্রশিক্ষক ও কলা কুশলী খুবই পারদর্শী ও অভিজ্ঞ । আমরা তৈরী করেছি উন্নত সিলেবাস ও উৎকৃষ্ট নোট । ইঞ্জিনিয়ারিং পাথর ভেঙ্গে আমরা সার্ভে শিক্ষাকে করেছি সহজ যাতে অল্প শিক্ষিতরাও সহজে অল্প সময়ে শিখতে পারে । বাংলাদেশের জনগনের সহায়তা পেয়েছি বলে আমারা এতদূর পৌঁছতে পেরেছি । ফেভারিট সার্ভে ট্রেনিং ইনষ্টি্টিউটের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ বাসীকে, অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রশিক্ষক মন্ডলী ও কলাকুশলীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিন্দন ।
সকলের প্রতি রইলো অনেক অনেক শুভেচ্ছা ।
"ফেভারিট সার্ভে ট্রেনিং ইনস্টিটিউট" ১৯৭৭ সনের ১৭ই এপ্রিল প্রথমে ভোলা জেলায় বোরহান উদ্দিনে প্রতিষ্ঠিত হয় । এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন চার্জ তহশীলদার জনাব খোরশিদুজ্জামান । পরবর্তীতে ১৯৮৫ সনে এই প্রতিষ্ঠানের অফিস ঢাকায় স্থানান্তর করা হয় । প্রতিষ্ঠালগ্নে ছিলেন কলেজের অধ্যয়নরত অবস্থায় জনাব এ.বি.এম. ফরিদুল ইসলাম (বর্তমানে নির্বাহী পরিচালক) কলেজে অধ্যয়নরত জনাব বাহালুল আহসান (বর্তমান অবসরপ্রাপ্ত ফ্লাইট সার্জেন), জনাব শহীদুল ইসলাম, জনাব আমির হোসেন , জনাব ওয়াজিঊল্লাহ বিশ্বাস প্রমুখ ।
ফেভারিট সার্ভে ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের বৈশিষ্ট্য :-
অত্র প্রতিষ্ঠানের সহকারী পরিচালকবৃন্দ : জনাব মোঃ মুশফিকুর রহমান, জনাব আব্দুল করিম,জনাব মোঃ শামীম আহমেদ, জনাব মোঃ হাফিজুর রহমান (রিপন মাষ্টার), জনাব মোঃ শামীম আহসান, জনাব গাজী মোঃ আবুল কাওসার, জনাব মোঃ নূরুজ্জামান ।
বাংলাদেশে প্রথম ২ মাস মেয়াদী ও ১ মাস মেয়াদী সার্ভে ট্রেনিং কোর্স আমরাই প্রথম চালু করেছি ।
বর্তমানে ৬২ জেলায় পর্যায়ক্রমে অল্প খরচে ফেভারিট সার্ভে ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের প্রশিক্ষন কার্যক্রম চলছে ।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন ।
ভূমি প্রকৃতির দান হইলেও ইচ্ছামত জোর পূর্বক উহার মালিক হওয়ার অবকাশ নাই। আমাদের মৃত্রিকা কোমল সূজলা-সুফলা তাই আইনি জটিলতা অনেক। ইহার ব্যাপক সমস্যা গত কারনে বহুকাল হইতেই, যার কারনে নানা ধরনের আইন প্রনিত হইয়াছে। ক্ষুদ্র পরিসরে সাধারণ ভাবে জমির পরিমাপ ও খতিয়ানের অংশ বন্ঠন বিভিন্ন আকৃতির জমি মেপে একর শতাংশ ও বিঘা কাঠায় বের করা, জমির সীমানা নির্ধারন, জমির ভাগ বাটোয়ারা, জমির বিভিন্ন হিসাব, নকশা সম্পর্কে সম্পূর্ন ধারনা, নকশায় জমির পরিমান বের করা, জরিপে বিভিন্ন আইনের ধারা, নামজারী, জমা খারিজ, খাস জমি ব্যবস্থাপনা, অর্পিত সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা, টোটাল ষ্টে্শন, ডিজিটাল সার্ভে, মুসলিম ফারায়েজ ও হিন্দু উত্তরাধীকারী আইন বিষয়ক পরামর্শ যাহাতে বাংলাদেশের প্রত্যেক মানুষ আমাদের কাছ থেকে অর্জন করতে পারে সে উদ্দেশ্যে আমার ক্ষুদ্র প্রয়াস। মনের ভাব প্রকাশের মাধ্যম হলো ভাষা, সেই ভাষা মানুষ উৎফুল্ল্যতার সহিত প্রকাশ করে । যখন জমিজরিপ শুরু হয় তখন প্রত্যেকে বাকশক্তি হারিয়ে ফেলে কিছু কিছু দালালের প্ররোচনায়। তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, ঐ-সমস্ত অসহায় লোকের সমস্যা নিরসনের জন্য সর্বদা সচেষ্ট থাকব ইনশা-আল্লাহ।
ই-আমিন :- শুধুমাত্র মোবাইল অথবা ল্যাপটপ দ্বারা ইন্টারনেট, ফেসবুক, হোয়াটস অ্যাপ, ইমো, ম্যাসেঞ্জার ইত্যাদির মাধ্যমে জমির যে কোন সমস্যার সহজ সমাধান দেওয়া হলো ই-আমিনতি, যিনি এ কাজগুলি করবেন তিনি হলেন ই-আমিন।
* মোবাইল অথবা ল্যাপটপ থেকে যেকোনো ব্যাক্তি তার জমির পরিমাপ, কাগজপত্রসহ যেকোনো সমস্যার কথা আমিন সাহেবকে জানাবে এবং তার মোবাইল নম্বর, হোয়াটস অ্যাপ নম্বর , ইমো নম্বর, ম্যাসেঞ্জার আইডি ইত্যাদি দিবেন।
* আমিন সাহেব সমস্যার প্রেরকের নিকট থেকে বিস্তারিত জানতে চাইবেন এবং তার নির্ধারিত ফিস বিকাশ, নগদ অথবা অন্য কোনো মাধ্যমে পাঠাতে বলবেন।
* উদাহরণ ১ :- মনে করা যাক কোনো এক ব্যক্তি তার জমির সঠিক পরিমান জানতে চান। ফিস পেমেন্টের পরে আমিন সাহেব জমির আকৃতি জানতে চাইবেন। উত্তর, দক্ষিনে, পূর্বে ও পশ্চিমে সীমানা লাইনগুলির পরমাণ কত ফুট অথবা কত লিংক । ঐ জমির যেকোনো একটি**** মাপ। যদি **** মাপ নেওয়া সম্ভব না হয় তা হলে যেকোনো একটি**** তৈরি করে**** দুটি বাহুর পরিমাণ পাঠাতে বলবেন। তারপর আমিন সাহেব প্রেরকের তথ্য অনুসারে হিসাব নিকাশ করে জমির সঠিক পরিমাণ ম্যাসেজ করে পাঠিয়ে দিবেন।
* উদাহরণ ২ :- মনে করা যাক এক ব্যক্তি কিছু জমি কিনতে চান। তিনি জমির কাগজপত্র ভালোভাবে বোঝেন না। জমির কাগজপত্র ঠিক আছে কিনা অনলাইনে জানতে চান নির্ধারিত ফিস প্রাপ্তির পরে আমিন সাহেব ঐ ব্যক্তির কাছ থেকে বিক্রেতার নাম, সিএস খতিয়ান, আরএস খতিয়ান, বিআরএস খতিয়ান নামজারি/জমাখারিজ রেকর্ড,জমির যাবতীয় বর্তমান ও পূর্ব দলিল সমূহ, ওয়ারিস্বত্ব সার্টিফিকেট ইত্যাদির ফটো অথবা ফটোকপি অনলাইনে পাঠাতে বলবেন (ইচ্ছা করলে কুরিয়ার সার্ভিসেও পাঠানো যেতে পারে)। আমিন সাহের খুব দ্রুততার সাথে সমস্ত কাগজপত্র দেখে "ঠিক আছে" অথবা "ঠিক নাই" মন্তব্য ছক আকারে ম্যাসেজ করে জানান দিবেন। যদি কাগজপত্র ঠিক না থাকে তাহলে কি কি ত্রুটি আছে তাও জানান দিবেন।
* উদাহরণ ৩ :- মনে করা যাক, ২০ শতাংশ জমির একটি প্লট ৫ জনের মধ্যে বিভিন্ন পরিমাণে কর্তন করে দিতে হবে। আমিন সাহেব তার নির্ধারিত ফিস প্রাপ্তির পরে জমির আকৃতি জানতে চাইবেন। উত্তরে, দক্ষিনে, পূর্বে ও পশ্চিমে সীমানার পরিমাণ কত ফুট অথবা কত লিংক। ********* পরিমাপ। **** মাপ নেওয়া সম্ভব না হলে যে কোনো একটি ********* তৈরি করে **** বাহু দুটির পরিমাণ নিতে হবে। তারপর আমিন সাহেব হিসাব নিকাশ করে একটি চিটা তৈরি করে অনলাইনে অথবা কুরিয়ার সার্ভিসে পাঠিয়ে দিবেন।
* উদাহরণ ৪ :- কাষ্টমার যদি কোনো মৃত ব্যক্তির ফারায়েজ জানতে চান তাহলে আমিন সাহেব তার কাছ থেকে জানতে চাইবেন মৃত ব্যক্তি কত সনে মারা গেছেন, বর্তমানে তার কে কে আছে, তার কোনো নিকট আত্মীয় মৃত হলে পূর্বে মারা গেছে না পরে মারা গেছে বিস্তারিত নাম সহ জেনে ছকে সাজিয়ে ফারায়েজ করে কপি কাষ্টমারকে পাঠাতে হবে।
* উদাহরণ ৫ :- জমি সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যা জেনে তাহার প্রতিকার ও প্রতিকারের উপায় কুরিয়ার করে অথবা অনলাইনে পাঠাবেন। এমনি মোকদ্দমার খসড়া কপিও পাঠানো যেতে পারে।